শিরোনাম

প্রচ্ছদ /   ফাঁস হলো কলকাতা তারকাদের গোপন কিছু অভ্যাসগুলো!!

ফাঁস হলো কলকাতা তারকাদের গোপন কিছু অভ্যাসগুলো!!

Avatar

শনিবার, মে ২৬, ২০১৮

প্রিন্ট করুন

কথায় বলে মানুষ অভ্যাসের দাস। আর রক্ত মাংসে গড়া যেকোনো মানুষকেই অভ্যাসের কাছে দাসত্ব বরণ করতে হয়। যেমনটি করেছেন কলকাতার পর্দা কাঁপানো কয়েকজন তারকাও। তবে তাঁদের অভ্যাসগুলো কিছুটা অদ্ভুত। যা শুনলে হয়তো যে কারো ঠোঁটের কোন বেঁকে যেতে পারে। চলুন দেখা যাক:-

প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়
কলকাতার চলচ্চিত্রে মিস্টার পারফেকশনিস্ট হিসেবেই পরিচিত প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। এই অভিনেতার মিশুক নামে একটি ছেলে রয়েছে। ছেলেকে নিয়েই তাঁর যত বাতিক। জানা যায়, মিশুক যখন স্কুল হোস্টেলে যায়, তখনই অস্থির হয়ে ওঠেন প্রসেনজিৎ। বারবার মিশুকের ব্যাগ গোছাতে থাকেন। একবার নাকি বুম্বা দা এতটাই অস্থির হয়ে উঠেছিলেন যে, অচেতন মনে পাঁচবার মিশুকের ব্যাগের জিনিসপত্র গুছিয়ে দিয়েছিলেন।

আবির চট্টোপাধ্যায়
সিনেমার পর্দায় সাহসী গোয়েন্দার চরিত্রে দেখা যায় আবিরকে। তবে বাস্তবে এই নায়কের রয়েছে জিনিসপত্র হারানোর ভয়। বিশেষ করে বাইরে বেরোতে গেলে নাকি মানিব্যাগ বা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ফেলে যাওয়ার ভয় কাজ করে। তাই বারাবার পকেট হাতড়াতে থাকেন এই অভিনেতা।

নুসরাত জাহান
খামোখাই কোনকিছু পরিষ্কার করার বাতিক রয়েছে নুসরাতের। তিনি নাকি বাড়ির অন্দর-বাহির পরিষ্কার করে সারাদিন কাটিয়ে দিতে পারেন। শুধু নিজের বাড়ি নয়, অন্যের কোনো কিছু অগোছালো দেখলেও নাকি গোছাতে থাকেন।

শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়
তাঁরও রয়েছে গোছানো বাতিক। শাশ্বত বাড়িতে থাকলেই নাকি স্ত্রী ও মেয়ে সতর্ক থাকেন। ঠিক জিনিসটা ঠিক জায়গায় না থাকলেই নাকি খড়ের আগুনের মতো জ্বলে ওঠেন শাশ্বত।

তনুশ্রী চক্রবর্তী
বাড়ির দরজা খুলে রাখার ভয়ে আচ্ছন্ন থাকেন তনুশ্রী। বাড়িতে থাকলে নাকি একটু পরপর গিয়ে বাড়ির দরজা চেক করে আসেন এই নায়িকা।

পার্নো মিত্র
অভিনেত্রী পার্নো মিত্রের রয়েছে ফোন ফোবিয়া। অর্থাৎ মুঠোফোন হারিয়ে ফেলার ভয়। শোনা যায়, এখনও পর্যন্ত অন্তত ১২ থেকে ১৫টি ফোন হারিয়ে ফেলেছেন এই অভিনেত্রী। অর্থাৎ অতি সচেতন ভাবে রাখতে গিয়ে নাকি এমন সব জায়গায় রাখেন যে, নিজেও মনে রাখতে পারেন না।

আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন