অধিনায়ক মোসাদ্দেকের ব্যাটে ভর করে তার দল মারাঠা অ্যারাবিয়ান্স নিজেদের ২য় ম্যাচে ৪ উইকেট হারিয়ে সংগ্রহ করে ৮৭ রান। সর্বোচ্চ ৩৫ রান আসে অধিনায়ক মোসাদ্দেকের ব্যাট থেকে। ২ ওভারে মাত্র ৭ রান দেয় আহমেদ বাট।
টসে জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় দিল্লি বুলস। শুরু থেকেই তারা নিজেদের সিদ্ধান্ত সঠিক প্রমাণ করায় ব্যস্ত থাকে। আগের ম্যাচের ম্যাচ সেরা ওপেনার আব্দুল শাকুরকে এদিন রানের খাতা খোলার আগেই ফেরত পাঠায় আহমেদ বাট।
এরপর জাভেদ আহমাদি ও লউরিন এভান্স মিলে দল কে এগিয়ে নিতে থাকলেও ব্যক্তিগত ১১ রানে ফেরত যায় এভান্স। দ্রুতই ফেরত যায় মোহাম্মদ হাফিজ। ৬ বলে মাত্র ৫ রান আসে তার ব্যাটে।
এরপর অধিনায়ক মোসাদ্দেক সৈকত দল কে এগিয়ে নিতে থাকেন ওপেনার জাভেল আহমাদি কে নিয়ে। ২ জনেই রান করতে থাকলেও খুব বেশি দ্রুত রান আসছিল না কারও ব্যাটেই। যার ফলে তাদের ২ জনের উপরেই প্রেসার আসছিল।
যার ফলে শেষ পর্যন্ত রান আউটের শিকার হয় জাভেদ আহমাদি। ১৯ বল খেলে মাত্র ২৪ রান করেন তিনি যা এরকম ম্যাচে একেবারেই বেমানান। আর তাতে করে চাপে পরে অপর দিকে থাকা অধিনায়ক মোসাদ্দেক। তবে তার ব্যাটে রান ঠিক আসছিল। তবে খুব বেশি রানও আসেনি যা টিটেনের জন্য যথেষ্ট। এবারের টুর্নামেন্টে এবারই প্রথম কোন দল আগে ব্যাট করতে ১০০ পার করতে সক্ষম হলো না। শেষ পর্যন্ত মোসাদ্দেক অপরাজিত থাকে রানে।
স্কোর:- মারাথা অ্যারাবিয়ান্স ৮৭-৪
আব্দুল শাকুর ০ (২)
জাভেদ আহমাদি ২৪ (১৯)
লউরিন এভান্স ১১ (৬)
হাফিজ ৫ (৬)
মোসাদ্দেক হোসেন ৩৫ (২২)
মালহোত্রা ৬ (৬)
বোলার :-
আহমেদ বাট ( ২-০-৭-১)
ফিদেল অ্যাডওয়ার্ডস ২-০-১৫-১
আলি খান ২-০-২১-১
কাসিফ দাউদ (২-০-১৭-০)
ডিজে ব্রাভো (২-০-২৩-০)
সিটি২৪নিউজের ফেসবুক পেজে লাইক দিন
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন