গত ১১ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে প্রেসিডেন্টস কাপ টুর্নামেন্ট।আজ টুর্নামেন্টটির চতুর্থ এবং নিজেদের ২য় ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও নাজমুল শান্তের দল।এই ম্যাচের কিছু বিশ্লেষণ এই রিপোর্টে দেওয়ার চেষ্টা করছি।
দারুণভাবে ইনিংস শুরু করেও খুব বেশি রান করতে পারেননি লিটন।১০০ স্ট্রাইক রেটে আনায়াসে বাউন্ডারি মারা লিটন ৩০ রান পার করতে পারেননি।৫ চারে ২৭ বলে ২৭ করে নাসুম আহমেদের লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে আউট হন তিনি।মমিনুলের সাথে ভালো জুটির দিকে এগুচ্ছিলেন তিনি তবে লিটন আউট হওয়ার পর বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি তিনি।আবু জায়েদ রাহির বলে মুশফিকের হাতে উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসেন তিনি।
ইমরুলের তারাতাড়ি আউট হওয়াঃ
২৬৫ রানের জবাবে ব্যাটিং করতে নামা মাহমুদউল্লাহ একাদশের শুরুটা ভালো হবার দরকার ছিল।কিন্তু লিটন ও ইমরুলের পার্টনারশিপ ভাঙতে মাত্র ৩.৪ ওভার লাগে নাজমুল একাশের।১১ বলে ১ চারে ৪ রান করে আল আমিনের বলে মুশফিকের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন তিনি।সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী মাহমুদুল্লাহ একাদশের সংগ্রহ ২১ ওভার শেষে ৫ উইকেটে ৮৫ রান।
ইরফান শুক্কুরের সাইক্লোনে নাজমুলদের বড় সংগ্রহঃ
আফিফ ও মুশফিকের চলে যাওয়ার পর ইরফান শুক্কুর ছিলেন ভরসা।তার সাথে সঙ্গ দেন হৃদয়।২৯ বলে ২৭ রান করে আউট হোন হৃদয়।৩১ বলে ৪ চার ও ২ ছক্কায় ৪৮ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি।৮ উইকেটে ২৪৮ রানে তাদের ইনিংস থামে।
ইবাদতের বলে সাজঘরে মুশিঃ
আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন মুশি ম্যাচ সেরার পুরস্কারটিও পান। আজ আস্তে আস্তে রান করতে থাকা মুশফিক ফিফটি করে বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি তিনি।৯১ বলে ১ চারে ৫২ রান করেন তিনি।
২ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস আফিফেরঃ
শুরুতে রানের খড়ায় থাকলেও মুশি এবং আফিফের ব্যাটে ভালো রান করে নাজমুলের দল।শতরানের জুটিতে আফিফ সেঞ্চুরির দ্বারপ্রান্তেও চলে যায়।তবে তাদের মাঝে ভুল বোঝাবুঝির কারণে আউট হন আফিফ।১০৮ বলে ১২ চার ১ ছক্কায় ৯৮ রান ঝুলিতে নেন আফিফ।
সিটি২৪নিউজের ফেসবুক পেজে লাইক দিন
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন