৪৭ বলে ২৬ রান, বনাম নিউজিল্যান্ড, ১২৫ বলে ৯৯ রান, বনাম নিউজিল্যান্ড, ৯৫ বলে ১০৩* রান,বনাম নিউজিল্যান্ড
৪০ বলে ২৭* রান, বনাম আরব-আমিরাত, ৫৭ বলে ৪০ রান, বনাম নেপাল, ১৩৮ বলে ১২৬ রান, বনাম শ্রীলংকা
৭ বলে ১ রান, বনাম ভারত, ৩৭ বলে ৩৬ রান, বনাম ইংল্যান্ড, ৩১ বলে ৯ রান, বনাম ভারত
১০০ বলে ৮১ রান, বনাম ইংল্যান্ড, ২১ বলে ২০ রান, বনাম ভারত
৬৮ বলে ৪১ রান, বনাম ইংল্যান্ড, ১২ বলে ৯ রান বনাম, ইংল্যান্ড, ১৩৪ বলে ১০৯ রান, বনাম ভারত
মোট রান= ৭২৭, এভারেজ= ৬০.৫৮, শতক আছে = ৩ টি, ফিফটি আছে = ২ টি
উপরের পরিসংখ্যানটা আমাদের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের, সর্বশেষ ১৪ ইনিংসে ওয়ানডে ফরম্যাটে ৩ নং পজিশনে ব্যাট করা মাহামুদুল হাসান জয়ের।
জয়ের পরিসংখ্যানটা এই জন্যই তুলে ধরেছি যে, ফিউচারে আমাদের জন্য ৩ং পজিশনটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ হবে সেটা সাকিব অবসর নিলে বুঝতে পারবো। এই ছেলেটার একটা বড় গুন হচ্ছে যদি ফিফটি করে, সেটা ১০০ তে রুপান্তর করার ক্ষমতা প্রচুর। ধৈর্য আছে অনেক ছেলেটার মধ্যে।
জয়ের মত আরেকজন প্রতিভাবান আছে, নাম অনেকের চেনা, তৌহিদ রিদয়। সর্বশেষ ১৪ ইনিংসে যার রান= ৫৫৬, এভারেজ = ৫৫.৬০, শতক= ১ টি, ফিফটি= ৫ টি। রিদয় এখন নিয়মিত ব্যাটিং করছেন ৪ নং পজিশনে।
এরকম প্রতিভাবান ক্রিকেটার গুলো আমাদের আন্ডার নাইন্টিনে এতটা আলো ছড়ায় যে, ন্যাশনাল টিমে আসলে তাদের আর খুজেই পাওয়া যায় না। আসলে, সমস্যা টা কোথায়?
তাদের বাড়তি কনফিডেন্সের ফলে প্রাকটিস কমিয়ে দেওয়া নাকি বিসিবি থেকে পরিচর্যার অভাব? আন্ডার নাইন্টিনে এরকম একজন ভিরাট-বাবর তৈরী হবার পরেও কেন তাদের অস্তিত্ব পরবর্তীতে আর খুজেই পাওয়া যায় না?
সিটি২৪নিউজের ফেসবুক পেজে লাইক দিন
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন