পুরুষ, নারীর মধ্যে স্তন সম্পর্কে অনেক কথাই অজানা বা ভুল জানা। বদলে নিন এমনই কিছু ধারণা। দু’টি স্তন কখনও সমান মাপের হয় না। এটা একেবারেই স্বাভাবিক।প্রাকৃতিক ভাবে কখনও স্তন ছোট বা বড় করা যায় না। কসমেটিক সার্জারি বা বোটক্সের মাধ্যমে সম্ভব। অল্প বয়সে স্তন পূর্ণ থাকে মিল্ক গ্ল্যান্ড। সঙ্গে চর্বি। পরে চর্বির পরিমাণ বাড়তে থাকে।
সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, প্রথম দর্শনে ৮০ শতাংশ পুরুষ মেয়েদের বুকের দিকেই তাকায়। ২০ শতাংশ মুখের দিকে।উপুর হয়ে ঘুমোলে স্তনের আকৃতি খারাপ হয়ে যায়। পাশ ফিরে শুলেও বুকের কাছে বালিস নেওয়া উচিত।এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সব থেকে বড় স্তনের মালকিন টেক্সাসের শেলা হারসে। ন’বার অপরেশনের পরে কিছুটা স্বস্তি পেয়েছেন তিনি।
সমীক্ষা বলছে, ব্রেস্ট ক্যানসারের সম্ভাবনা রয়েছে কিনা সেটা আদৌ পরীক্ষা করেই দেখেন না ৫০শতাংশ নারী।স্তনে লাম্প নিয়ে অযথা ভয় পাওয়া ঠিক নয়। ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রেই এই লাম্প বিপজ্জনক কিছু নয়। তবে সব সময়েই চিকিৎসকের কাছে যাওয়া উচিত।
পুরুষের স্তন থাকে। এটা শুধু ওবেসিটির জন্য হয় না। এই অসুখের নাম গাইনেকোমাসিয়া। সন্তানকে ছ’মাস পর্যন্ত স্তনপান করালে ওজন কমে মায়েদের।সমীক্ষা বলছে, ৮৫ শতাংশ মহিলায় ভুল মাপের ব্রেসিয়ার ব্যবহার করেন। সমীক্ষা বলছে, ৭০ শতাংশ মেয়েই নিজের স্তনের মাপ নিয়ে অখুশি। তারা ভাবেন তাদের স্তন ছোট নয়তো বড়।-এবেলা।
সিটি২৪নিউজের ফেসবুক পেজে লাইক দিন
আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন