শিরোনাম

প্রচ্ছদ /   তবে কি টি-২০ ক্রিকেটে টিকে থাকতে সাব্বির-তামিমদের বাদ দিয়ে নতুনভাবে দল করতে হবে বাংলাদেশকে

তবে কি টি-২০ ক্রিকেটে টিকে থাকতে সাব্বির-তামিমদের বাদ দিয়ে নতুনভাবে দল করতে হবে বাংলাদেশকে

Avatar

শনিবার, জুন ৯, ২০১৮

প্রিন্ট করুন

বিগত কয়েক বছর ধরে বিশেষ করে ২০১৫ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর থেকে অচেনা এক বাংলাদেশকে দেখছে ক্রিকেট বিশ্ব। ওয়ানডে ক্রিকেটে শক্তিশালী দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান, ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়লাভ করেছে বাংলাদেশ। এছাড়াও আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে প্রথমবারের মতো সেমিফাইনাল খেলার গৌরব অর্জন করেছে বাংলাদেশ।

প্রথমবারের মতো আইসিসি ওয়ানডে র্র্যাংকিংয়ে এ ষষ্ঠ স্থানে উঠে এসেছিল বাংলাদেশ তবে বর্তমান আইসিসি ওয়ানডে রেংকিং এ সপ্তম স্থানে অবস্থান করছে সাকিব-তামিমরা। ওয়ানডে এবং টেস্ট ক্রিকেটে দারুন উন্নতি করা বাংলাদেশ অবনতি হচ্ছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে।

এক সময় অপেক্ষাকৃত দুর্বল দল এখন বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করছে। টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ের ১০ নম্বরে অবস্থান করলেও এখন পর্যন্ত ৭৯ ম্যাচের মধ্যে মাত্র ২৩ টি ম্যাচ জয় লাভ করেছে বাংলাদেশ। এমনকি আইসিসির সহযোগী দেশ হংকং , আয়ারল্যান্ড, এবং স্কটল্যান্ড এর বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হেরেছে বাংলাদেশ।

কিছুদিন আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে বাংলাদেশ। টেস্ট এবং ওয়ানডেতে ভালো খেললেও কি কারনে ঠিক টি-টোয়েন্টিতে এত বাজে পারফরম্যান্স করছে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। এর প্রধান কারণ বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলার মত তেমন কোন ব্যাটসম্যান নেই।

দুঃখের বিষয় এই যে বাংলাদেশে ১২৫ স্ট্রাইক-রেটে রান করার মত কোন ব্যাটসম্যান নেই। বর্তমানে বাংলাদেশে টি-টোয়েন্টি দলে যারা খেলছে তাদের ব্যাটিং স্ট্রাইক-রেটে এর সবচেয়ে বেশি লিটন কুমার দাস এবং সৌম্য সরকারের। এই দুইজনের স্ট্রাইক-রেট ১২৪। এছাড়াও সাব্বির হোসেনের স্ট্রাইক-রেট ১২২। মুশফিকুর রহিম এবং মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের স্ট্রাইক-রেটে ১২০।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের দুই সেরা ব্যাটসম্যান সাকিব আল হাসান এবং তামিম ইকবালের স্ট্রাইক-রেট অারো কম। সাকিব আল হাসানের টি-টোয়েন্টি স্ট্রাইক-রেটে ১১৭ এবং তামিম ইকবালের স্ট্রাইক-রেটে ১১৫। গড় হিসাব করলে টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ দলের ব্যাটসম্যানদের স্ট্রাইক-রেট ১১৫ থেকে ১১৭। এর মানে টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ দল ২০ ওভারে সর্বোচ্চ ১৩০ থেকে ১৪০ রান করতে পারে।

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশকে আরও ভালো করতে হলে ব্যাটসম্যানদের আরো অনেক স্ট্রাইক-রেট বাড়াতে হবে। বর্তমান যুগে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ম্যাচ করতে হলে ১৮০ রান করতে হবে। আর বাংলাদেশ দলের ব্যাটসম্যানদের এমন স্ট্রাইক রেটে এত রান করা কখনোই সম্ভব নয়।

বিগত কয়েক বছর ধরে বিশেষ করে ২০১৫ সালে ওয়ানডে বিশ্বকাপের পর থেকে অচেনা এক বাংলাদেশকে দেখছে ক্রিকেট বিশ্ব। ওয়ানডে ক্রিকেটে শক্তিশালী দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তান, ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়লাভ করেছে বাংলাদেশ। এছাড়াও আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে প্রথমবারের মতো সেমিফাইনাল খেলার গৌরব অর্জন করেছে বাংলাদেশ।

প্রথমবারের মতো আইসিসি ওয়ানডে র্র্যাংকিংয়ে এ ষষ্ঠ স্থানে উঠে এসেছিল বাংলাদেশ তবে বর্তমান আইসিসি ওয়ানডে রেংকিং এ সপ্তম স্থানে অবস্থান করছে সাকিব-তামিমরা। ওয়ানডে এবং টেস্ট ক্রিকেটে দারুন উন্নতি করা বাংলাদেশ অবনতি হচ্ছে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে।

এক সময় অপেক্ষাকৃত দুর্বল দল এখন বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করছে। টি-টোয়েন্টি র্যাঙ্কিংয়ের ১০ নম্বরে অবস্থান করলেও এখন পর্যন্ত ৭৯ ম্যাচের মধ্যে মাত্র ২৩ টি ম্যাচ জয় লাভ করেছে বাংলাদেশ। এমনকি আইসিসির সহযোগী দেশ হংকং , আয়ারল্যান্ড, এবং স্কটল্যান্ড এর বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হেরেছে বাংলাদেশ।

কিছুদিন আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে বাংলাদেশ। টেস্ট এবং ওয়ানডেতে ভালো খেললেও কি কারনে ঠিক টি-টোয়েন্টিতে এত বাজে পারফরম্যান্স করছে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। এর প্রধান কারণ বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলার মত তেমন কোন ব্যাটসম্যান নেই।

দুঃখের বিষয় এই যে বাংলাদেশে ১২৫ স্ট্রাইক-রেটে রান করার মত কোন ব্যাটসম্যান নেই। বর্তমানে বাংলাদেশে টি-টোয়েন্টি দলে যারা খেলছে তাদের ব্যাটিং স্ট্রাইক-রেটে এর সবচেয়ে বেশি লিটন কুমার দাস এবং সৌম্য সরকারের। এই দুইজনের স্ট্রাইক-রেট ১২৪। এছাড়াও সাব্বির হোসেনের স্ট্রাইক-রেট ১২২। মুশফিকুর রহিম এবং মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের স্ট্রাইক-রেটে ১২০।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের দুই সেরা ব্যাটসম্যান সাকিব আল হাসান এবং তামিম ইকবালের স্ট্রাইক-রেট অারো কম। সাকিব আল হাসানের টি-টোয়েন্টি স্ট্রাইক-রেটে ১১৭ এবং তামিম ইকবালের স্ট্রাইক-রেটে ১১৫। গড় হিসাব করলে টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ দলের ব্যাটসম্যানদের স্ট্রাইক-রেট ১১৫ থেকে ১১৭। এর মানে টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ দল ২০ ওভারে সর্বোচ্চ ১৩০ থেকে ১৪০ রান করতে পারে।

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে বাংলাদেশকে আরও ভালো করতে হলে ব্যাটসম্যানদের আরো অনেক স্ট্রাইক-রেট বাড়াতে হবে। বর্তমান যুগে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ম্যাচ করতে হলে ১৮০ রান করতে হবে। আর বাংলাদেশ দলের ব্যাটসম্যানদের এমন স্ট্রাইক রেটে এত রান করা কখনোই সম্ভব নয়।

আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন